ইনকাম ট্যাক্স বা আয়কর রিটার্ন ২০২১ সালে কিভাবে হিসাব করবেন। সুপ্রিয় দর্শক একটি দেশের অর্থনীতির একটা বড় অংশ আসে আপনার আমার দেয়া কর থেকে। আমরা যা আয় করি তার একটা ক্ষুদ্র অংশ সরকারকে কর হিসেবে প্রদানের মাধ্যমে আমরা সবাই মিলে গড়ে তুলছি আমাদের এই বাংলাদেশ। জুন মাস শেষ চলছে জুলাই মাস আর এই জুলাই মাস থেকে নভেম্বরের ৩০ তারিখ পর্যন্ত আমাদেরকে আমাদের গত বছরের আয়কর সরকারকে রিটানের্র মাধ্যমে প্রদান করতে হয়। প্রতি বছর সরকার বাজেট পেশ করার সাথে সাথে অর্থ আইনের মাধ্যমে কোন বছর করের হার কিরকম হবে কোথায় কর আরোপ হবে আর কোতায় কর মওকুফ হবে তা নির্ধারন করা হয়। গত ৩০ শে জুন সরকার গেজেট প্রকাশের মাধ্যমে ২০২১ অর্থবছরের জন্য অর্থ আইন কার্যকর করে।
এই আইনে ২০২১ সালের জন্য আয়করের হার নির্ধারন করা হয়
কোম্পানী বা আইনী কোন সত্তা ব্যাতীত অন্য সকল ব্যাক্তি করদাতা, হিন্দু যৌথ পরিবার ও অংশীদারী ফামের্োর ক্ষেত্রে আয়করের যে সিলিং নির্ধারন করা হয় তা হলে:
১ লা জুলাই ২০২০ থেকে ৩০ শে জুন ২০২১ পর্যন্ত এই সময়ের মধ্যে আপনার আয় যদি ৩ লক্ষ টাকা বা তার কম হয় তাহলে আপনাকে কোন কর প্রদান করতে হবে না। অর্থাৎ আপনি এনবিআর বা রাজস্ব বোর্ড কে একটি শুন্য আয়করের রিটার্ন দাখিল করবেন। অর্থাৎ আপনার আয় যোগ্য কর না হলেও আপনি যদি টিন ধারী হন তাহেলে আপনাকে অবশ্যই শুন্য রিটার্ন দাখিল করতে হবে। মনে রাখতে হবে। আয়করের রিটার্ন দেওয়া আর আয়কর দেওয়া এক বিষয় নয়। আপনার যদি আয় না থাকে আপনি মুন্য রিটার্ন দিয়ে সরকারকে জানিয়ে দিবেন যে আপনার কোন আয় নেই।
এবারে আসি আপনার আয় যদি উক্ত সময়ে ৩ লক্ষ ১ টাকা থেকে ৪ লক্ষ টাকার মধ্যে হয়ে তাহলে আপনি প্রথম তিন লক্ষ টাকা বোদ দিয়ে বাকি টাকা হিসেব করবেন। মনে করূন আপনার আপনার আয় ৩ লক্ষ ৫০ হাজার তাহলে ৩ লক্ষ টাকা পর্য ন্ত কোন কর আরোপ হবে না। তাই আপনি পরবতীর্ ৫০ হাজার এর উপর ৫% কর প্রদান করবেন।
এবারে আপনার আয় যদি ৪ লক্ষ থেকে ৭ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হয় তাহলে আপনি প্রথম ৩ লক্ষ টাকার উপর শুন্য এবং পরবতীর্ ১ লক্ষ টাকার উপর ৫% সহ বাকি টাকার উপর ১০% হারে কর প্রদান করবেন।
এবারে আপনার আয় যদি ৭ লক্ষ থেকে ১১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হয় তাহলে আপনি প্রথম ৩ লক্ষ টাকার উপর শুন্য এবং পরবতীর্ ১ লক্ষ টাকার উপর ৫% পরবর্তী ৭ লক্ষ টাকার উপর ১০% এবং তার পরবর্তীর্ বাকি টাকার উপর ১৫% কর প্রদান করবেন।
এরপরের দাপে আপনার আয় দি আর ও বেশী হয় তাহলে আগের নিয়মে ৫, ১০, ১৫ % সহ বাকী টাকার উপর ২০% কর প্রদান করতে হবে।
এবং সর্বশেষ দাপে উপরোক্ত নিয়মে ৫, ১০, ১৫, ২০% কর প্রদান হিসেব করার পর ও যদি আপনার অবশিষ্ঠ সম্পত্তি তাকে তাহলে পেরবতীর্ পুরো সম্পত্তির উপর ২৫% কর প্রযোজ্য হবে।
এই অর্থ আইনে বলা হয়েছে……ুততীয় লিঙ্গ, মহিলা করদাতা, এবং যারা ৬৫ বচরের উপর তাদের ক্সেত্রে করমুক্ত আয়সীমা ৩ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত।
প্রতিবন্ধী ব্যাক্তির করমুক্ত আ্যয়সীমা ৪ রক্ষ ৫০ হাজার টাকা
গেজেট ভুক্ত মুক্তিযোদ্দার ক্ষেত্রে করমুক্ত আয়সীমা ৪ লক্ষ ৭৫ টাকা।
এখানে একটা কতা সবার জন্য বলে রাকা ভালো আপনার যদি করযোগ্য আয় না হয় তাহলে আপনাকে কর দিতে হবে না। কিন্তু করযোগ্য আয় যদি হয়ে যায় এবং দেকা যায় আপনার আয়কর হয়ে ছ মাত্র ১০০০ বা ২ হাজার টাকা সেকে।সত্রে সরকার একটা নুন্যতম কর নির্ধারন করে দিয়েছে আর এ কারনেই
আপনি যদি ঢাকা উত্তর ও দকি।সন এবং চট্রগ্রাম সিটি তাকেন আপনার করযোগ্য আয় হলেই আপনাকে নুন্যতম ৫০০০ টাকা কর দিতে হবে।
াণ্য সিটি কপোর্রেশন এর হলে আপনাকে নুন্যতম ৪০০০ টাকা এবং সিটি কপোর্রেশন এর বাইরে হলে ৩০০০ টাকা নুন্যতম কর দিতে হবে।
সুপ্রিয় দর্শক চেস্টা করেছি যত সহজে সম্ভব আপনাদের মাঝে বিষয়টি তুলে ধরার । ভিডিওটি ভারেঅ লাগলে চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে দিতে পারেন। চাইলে আপনার মতামত ও জানাতে পারেন।